স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামের ডাক দেয়া এক তরুণ

Comments

।।নাজমুল হুদা।।

Abdur Rahman Siddiqi

আব্দুর রহমান সিদ্দিকী

১.

আমাদের আজকের গল্পটা শুরু হয়েছিল পূর্ব পাকিস্তান সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের একটি গোপন নথির থেকে। নথিটির দিকে দৃষ্টিপাত করা যাক প্রথমেই, নথি নাম্বার: 1961, File No. 19 DBNR, Subjecting Postering and Leafletearing in East Pakistan। এই নথিতে কি ছিল তার বিবরণ খুঁজে পাওয়া যায় ড. মোহাম্মদ হান্নান প্রণীত বাংলাদেশের ছাত্র আন্দোলনের ইতিহাস বইয়ের প্রথম খন্ডে।

নথিটিতে দেখা যায় ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান কর্তৃক সামরিক শাসন জারি হলে পূর্ব পাকিস্তানের কিছু তরুণ মিলে গড়ে তোলেন একটা নতুন সংগঠন, যার নাম “ইস্ট বেঙ্গল লিবারেশন ফ্রন্ট”। এই সংগঠন গড়ে ওঠে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামের আকাঙ্ক্ষা থেকে। সেই সংগ্রামের কথা সংগঠনটি জানান দেয় ঢাকার বিভিন্ন স্থানে পোষ্টারিং-এর মাধ্যমে। পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ প্রথমবারের মত দেখতে পায় ঢাকার বুকে বাংলার স্বাধীনতা চেয়ে লেখা পোষ্টার।

এই সংগঠনের সংগঠক ছিলেন তিনজন । তার মধ্যে একজন আব্দুর রহমান সিদ্দিকী, যাকে নিয়ে আমাদের আজকের গল্প। বাকী দু’জন আর এম সাঈদ এবং আলী আসাদ (কালো খোকা)। শুরুর দিকে সংগঠনটি ছিল মূলত ময়মনসিংহ কেন্দ্রীক।

মূলত  “ইস্ট বেঙ্গল লিবারেশন ফ্রন্ট” আইয়ুব খানের মার্শাল’ ল ঘোষনার মাস চারেক পরে ঊনষাটের শেষ দিকে গঠিত হয়। পূর্ব পাকিস্তানের মূখ্য মন্ত্রী আতাউর রহমান খানের (যুক্তফ্রন্টে জয়ী আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা) সরকারের সময় থেকেই এই তরুণেরা বুঝতে পারেন পাকিস্তানীদের শোষণ থেকে মুক্তি পেতে হলে পূর্ব বাংলা আলাদা হওয়া ছাড়া কোন গত্যন্তর নাই।

২.

ময়মনসিংহ জেলা স্কুল রোডে অবস্থিত আব্দুর রহমান সিদ্দিকীর বাসা। বাসাটা ছিল পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে স্বাধীনতাকামীদের অন্যতম আশ্রয়স্থল। এই বাসায় অনুষ্ঠিত হয়  “ইস্ট বেঙ্গল লিবারেশন ফ্রন্ট”-এর প্রথম সভা। তবে এর কিছুদিন পর আরেকটি সভা হয় ব্রক্ষ্মপুত্র নদীর বুকে একটা বড় পানসী নৌকায়।

সেই সভায় সবার আলোচনায় একটা বিষয় পরিষ্কার হয়ে ওঠে যে দেশ স্বাধীন করার জন্য তাদের সশস্ত্র সংগ্রামের পথে যেতেই হবে, কেবল অস্ত্রের সাহায্যেই তারা দেশ স্বাধীন করতে পারবেন।  তাদের এই অস্ত্র দিয়ে স্বাধীনতা আনার প্রোগ্রাম কেবল কথাই ছিল না। তারা লিবারেশন আর্মি নামে একটি সশস্ত্র ইউনিটও গঠন করেছিলেন। আলী আসাদ ছিলেন সেই ইউনিটের প্রধান। তাকে মেজর র‍্যাংক দেয়া হয়। ভারতে গিয়ে আলী আসাদ বোমা তৈরীর পদ্ধতিও শিখে আসেন সংগঠনের হয়ে।

রহমান সিদ্দিকীদের এই সকল কাজকর্ম আস্তে আস্তে বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করে। পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থাও অনেক খবর জেনে যায়। তাদের হন্য হয়ে খুঁজতে থাকে পুলিশ। এক পর্যায়ে এই সংগঠনের একজন কর্মী আশরাফ হুসেনকে গ্রেফতার করে ফেলে পুলিশ। সেই সূত্রে সিদ্দিকী সাহেব এবং আর এম সাইদ পুলিশের কাছে ধরা পড়ে যান। সাইদের ওপর চলে ব্যাপক পুলিশি নিপীড়ন। তাদের কর্মকাণ্ডের বিবরণ  গোয়েন্দা সংস্থার এই রিপোর্টটিতে পাওয়া যায়:

“One of the persons who is responsible for the pamphlets issued under the name of East Pakistan Liberation party was arrested and interrogated…….his history is that the posters were prepared at the instance of an ex-minister of the Awami League, a professor and a local person.”

রিপোর্টে উল্লেখিত ex-minister of the Awami League হচ্ছেন আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা আবুল মনসুর আহমদ যিনি যুক্তফ্রন্ট্রের আমলে আওয়ামী লীগের পক্ষে নির্বাচিত হয়ে পাকিস্তানের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তরুণ আব্দুর রহমান সিদ্দিকীর কাছে প্রথমবার এই সংগঠনের কথা শুনে মনসুর সাহেব পিঠ চাপড়ে দিয়ে বলেছিলেন, ‘এ অবস্থায় একটা কিছুতো অবশ্যই করা প্রয়োজন। তোমরা না করলে কারা করবে?’

মনসুর সাহেব এই তরুণদের ভারতীয় দূতাবাসে তার এক বন্ধুর কাছে তাদের পাঠান। বন্ধুটি ছিলেন দ্বিতীয় সচিব বি এম ঘোষ। যোগাযোগ করা হলে ঘোষ বাবু বলেন, পাকিস্তানের সাথে ভারতের ‘নেহেরু-লিয়াকত’ প্যাক্ট রয়েছে ফলে ভারতের পক্ষে কিছু করা সম্ভব হবে না। একরকম ধাক্কা খেলেন আব্দুর রহমান সিদ্দিকী।

তবে হাল ছাড়লেন না আব্দুর রহমান সিদ্দিকীরা, একে একে দেখা করতে থাকেন তৎকালীন রাজনীতির মাথাদের সাথে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সাথেও দেখা করেন। সোহরাওয়ার্দী এ ব্যাপারে হ্যাঁ-না কিছুই বলেননি। তিনি মন্তব্য করেছিলেন, ‘এখন আমাদের যখন কোন কাজ নেই তাই একটা কিছু করছো। তবে খুব রিস্কি।’

উল্লেখ্য তখন আইয়ুব শাহীর আমল চলছে, সমস্ত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নিষেধাজ্ঞা বলবৎ। এই সাক্ষাতের সময়ে সোহরাওয়ার্দী এবং মানিক মিয়া একসাথে শাহবাগ হোটেলে ছিলেন। কেবল সোহরাওয়ার্দী নয় আব্দুর রহমান সিদ্দিকীরা এই ব্যাপারে শেখ মুজিবুর রহমানের সাথেও যোগাযোগ করেছিলেন। এই ব্যাপারে শেখ মুজিবুর রহমান মন্তব্য ছিল, ‘সর্বনাশ এটা লিক হয়ে গেলে ফাঁসি হয়ে যাবে।’

৩.

নেতাদের সাথে সাক্ষাৎ এবং ময়মনসিংহে  ব্রহ্মপুত্রে সম্মেলন এসবের মাঝেই তারা সিদ্ধান্ত নেন ভারতে যাবার। ভারতে যাওয়ার পথে আব্দুর রহমান সিদ্দিকীর সহযাত্রী হলেন আর এম সাইদ, আলী আসাদ এবং খন্দকার ফজলুর রহমান। ১৯৫৯ সালের মার্চ মাসের দিকে তাদের এই যাত্রা শুরু হয়।

মাইনকার চর হয়ে তারা চলে যান আসামের ধুবড়ী। দেখা করেন স্থানীয় কংগ্রেস নেতা সৈয়দ আহমদ আলীর সাথে। কোলকাতায় কমিউনিস্ট নেতাদের সাথেও আলাপ করেন। সেখানে ছিলেন রাজকুমার স্নেহাংসু আচার্য এবং কমিউনিস্ট নেতা মুজাফফর আহমদ। তারা বললেন, পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির সাথে কথা না বলে তারা বিরোধিতা বা সমর্থন কোনটাই করতে পারবেন না।

পশ্চিমবাংলা কংগ্রেস কমিটির  সেক্রেটারীর সাথেও আলাপ হয় আব্দুর রহমান সিদ্দিকীদের। সেখানে আরেক কংগ্রেস নেতা সরেন ঘোষ তাদের পন্ডিত নেহেরুর সাথে সাক্ষাতের একটা উপায় বের করে দেন ফলশ্রুতিতে পন্ডিত নেহেরুর সাথে সেই দলটির সাক্ষাত ঘটে। তিনিও পাকিস্তানের সাথে ‘লিয়াকত-নেহেরু’ প্যাক্টের উল্লেখ করে বলেন, ’যেহেতু আমি নিজেই এই চুক্তিতে সাক্ষর করেছি তাই  তোমাদেরকে (অস্ত্র) সাহায্যের মাধ্যমে আমি এর বিরুদ্ধে কাজ করতে পারবো না- যতক্ষণ সেটা বলবৎ আছে।‘

এর মধ্যে আসাদ ডিনামাইট ও বোমা তৈরীর ফর্মূলা শিখে ফেলেন। এই আসাদের কথাই উপরে আলোচনা করা হয়েছে। এদিকে স্নেহাংসু আচার্যের অর্থ সহায়তায় তারা কলকাতা থেকে কিছু লিফলেট ছেপে দেশের পথে রওয়ানা হন। পথিমধ্যে ফজলুর রহমান হঠাৎ করেই নিখোঁজ হয়ে যান।

শিলিগুড়িতে এসে এই দলটির সাথে দেখা হয় চারু মজুমদার এবং কানু স্যানালের সাথে। তারাও আর্থিক সাহায্য করেন। গারো পাহাড় হয়ে মহেন্দ্রগঞ্জ থানার কাছে একটি বাড়িতে ওঠেন তারা। সেখানে পুলিশ খবর পেয়ে তাদের ধরে নিয়ে যায়। এক মাসের জেল হয়ে যায়। তাদের কাছে স্বাধীনতার পক্ষের বিভিন্ন পোষ্টার ও বিজ্ঞাপন দেখে জেলের লোকজন গোয়েন্দা বিভাগকে খবর দেয়। তারা বললেন, ’ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা আপনাদেরকে সাহায্য করতে রাজী’। আপনারা দেশে গিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনের সাথে যোগাযোগ করেন।

একমাস পর জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর গোয়েন্দারা তাদের বর্ডার পর্যন্ত এগিয়ে দেন। বর্ডার পার হয়ে দেশে ফিরে আসার কিছুদিনের মধ্যেই পুলিশের হাতে ধরা পড়েন আব্দুর রহমান সিদ্দিকী।

১৯৫৯ থেকে ১৯৬৩ সালে পর্যন্ত  আব্দুর রহমান সিদ্দিকী ছিলেন কারাগারে অন্তরীণ। ছাড়া পেয়ে তিনি আবার ভারত যান। এবারে একা যান। তিনি আগের পরিচিত ব্যক্তিদের সাথে দেখা করেন এবং অর্থসহ অন্যান্য সাহায্য চান। কিন্তু কংগ্রেস নেতারা এবার তাকে জানান যে এখন থেকে আন্দোলনের জন্য প্রয়োজনীয় সাহায্য দেয়া হচ্ছে শেখ মুজিবের মাধ্যমে। মুজিবই আন্দোলনের নেতা হিসেবে তাদের কাছে পরিচিত।

ব্যর্থ মনরথে দেশে ফিরে আসেন আব্দুর রহমান সিদ্দিকী। তবে তার কার্যক্রম চলতে থাকে। ৬৬ সালে ছয় দফার পক্ষে কাজ করে আবারও জেলে যান। আব্দুর রহমান সিদ্দিকী ১৯৭০ সালে ন্যাপে যোগদান করেন।

৪.

১৯৭১ সালে তার ভুমিকার উল্লেখ পাওয়া যায়  মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ওপর একটি স্মরণ সংখ্যা “মহা-নায়ক”এ। যেখানে সিদ্দিকী সাহেব তার ১৯৭১ এর ভুমিকা নিয়ে কয়েক পৃষ্ঠার একটি প্রবন্ধ লিখেছিলেন। যা প্রকাশিত হয় ১৯৮৭ সালে। সেই প্রবন্ধ থেকে কিছু চুম্বকাংশ তুলে ধরা যায়:

“১৯৭১ সালের মে মাসে আমি কয়েক দফা দাবীতে গারো পাহাড়ের “আমপতি” শরনার্থী শিবিরে অনশন ধর্মঘট শুরু করি। আমার দাবী সমুহের চরমপত্রখানি ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নিকট প্রেরণ করেন গারো পাহাড়ের জেলা প্রশাসক। দাবী সমুহের মধ্যে ছিল ভারতে অবস্থানরত শরনার্থী যুবকদের নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিবাহিনী গঠন করা, তাদের অস্ত্র দান এবং ট্রেনিং প্রদান করা। এই অনশনের ফলে পুলিশের এসপি আমাকে মেঘালয়ের রাজধানী শিলং পাঠিয়ে দেন। সেখানে বাংলাদেশ অস্থায়ী সরকারের মন্ত্রী কামরুজ্জামান এবং আসামের মূখ্যমন্ত্রী শঃচন্দ্র সিং আমার সাথে দেখা করে বলেন, ‘দাবী আধাংশ মেনে নেয়া হয়েছে’। তারপর আমি অনশন ভাঙি।

এখান থেকে বিভিন্ন পথ ঘুরে অবশেষে কলকাতায় আসি এবং সেখানে তাজউদ্দীন আহমদ এবং সৈয়দ নজরুল ইসলামের সাথে তাদের অফিসে দেখা হয়। সেখানে তাদের আমি ভাসানী কোথায় আছেন জিজ্ঞেস করি। তারা জানান তিনি দেরাদুনে আছেন ভারত সরকারের তত্ত্বাবধানে তবে তিনি ইচ্ছা করলেই যে কোন স্থানে যেতে পারেন।”

এরপর সিদ্দিকী সাহেবের সাথে দেখা হয় সিপিএম -এর নেতাদের সাথে। দেখা হয় রাশেদ খান মেননসহ দেবেন শিকদারদের সাথে। পরে তিনি মেঘালয়ের শরনার্থী শিবিরে যান সেখানকার অবস্থা দেখতে।

এছাড়া তিনি ঐ সময় কলকাতায় বসেই সংগ্রামী বাংলা নামের একটি পত্রিকা বের করতেন। যার একটি কপি, ১৮ অক্টোবর, ১৯৭১ সংখ্যা [জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে] এখানে দেয়া হল। সেই সংখ্যাটাতে দেখা যায় আলী আসাদের মৃত্যুর সংবাদ।

Abdur Rahman Siddiqi_Songami Bangla

কলকাতায় থেকে প্রকাশিত সংগ্রামী বাংলা পত্রিকা

আব্দুর রহমান সিদ্দিকী কিংবা তার মতো যারা যারা ছিলেন তারা কি খুব একটা বেশি কিছু করতে পেরেছিলেন? উত্তর হয়তো হবে ‘না’, কিন্তু তারা যে চিন্তার দিকে, দেশপ্রেমের দিকে সময়ের চাইতে অগ্রণী ছিলেন সেটা তো বলার অপেক্ষা রাখে না। স্বল্প পরিসরে আজকের এই আলোচনায় ইস্ট বেঙ্গল লিবারেশন ফ্রন্টকে আমরা যতটুকু দেখলাম আর জানলাম বুঝলাম তাতে এইটুকু তো নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে তাদের চিন্তা এতো উঁচু স্তরের ছিল যে তৎকালীন অগ্রগামী প্রায় সকল নেতাই তাদের সাথে জড়িত হবার সাহস করতে পারেননি। অথচ সংগঠনটির চিন্তার প্রতিফলন দেখা যায় এক যুগের মাঝেই। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্ব মানচিত্রে জায়গা করে নেয়।

আব্দুর রহমান সিদ্দিকীর জন্ম হয় আনুমানিক ১৯৩০ সালে। ১৯৫৮ সালে যখন ইস্ট বেঙ্গল লিবারেশন ফ্রন্ট গঠন করেন তখন তার বয়স ছিল মাত্র ২৮ বছর।  ১৯৯৩ সালের ১৬ অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন প্রথম স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামের ডাক দেয়া এক মহাপ্রাণ। ছয় দফার জন্য জেল খেটেছেন, নিজের জীবনের ১২টি বছর অন্ধকার কারা প্রকোষ্ঠে কাটিয়েছেন এই দুঃসাহসী বীর। অনেক কথা বলার আছে তাঁকে নিয়ে। ধীরে ধীরে উঠে আসবে সবই।

তার মতো মানুষের কথা ভেবেই রোনাল্ড রিগ্যান হয়তো বলেছিলেন-

Some people spend an entire lifetime 
wondering if they made a difference in the world.
But, the Marines don’t have that problem.

 

তথ্যসূত্র:

(বিশেষ কৃতজ্ঞতা: শাজাহান সিদ্দিকী, আব্দুর রহমান সিদ্দিকীর পুত্র)

১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রস্তুতিপর্ব / আফসান চৌধুরী, সাপ্তাহিক বিচিত্রা, ১৯৮৭
২) বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতির ইতিহাস, প্রথম খন্ড / ড.মোহাম্মদ হাননান
৩) মহা-নায়ক, মাওলানা ভাসানি স্মরণ সংখ্যা, ১৯৮৭
৪) স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিলপত্র, দ্বিতীয় খণ্ড
৫) পূর্ব বাংলার রাজনীতি-সংস্কৃতি ও কবিতা / সাইদ-উর-রহমান

লেখক পরিচিত:

নাজমূল হুদা, মুক্তিযুদ্ধ গবেষক, লেখক

মন্তব্য করুন (Comments)

comments

Share.

About Author

বাঙালীয়ানা স্টাফ করসপন্ডেন্ট